পুরুষের সেক্স-অকাল বীর্যপাত ও চিকিৎসা

1374467747.
বেশির ভাগ পুরুষদের বেলায়ই অকাল বীর্যপাত একটি প্রধান সমস্যা। অকাল বীর্যপাতের ফলে যৌন জীবনে প্রভাব পড়ে মারাত্মক। এ সমস্যায় ভুগে থাকেন হাজার হাজার পুরুষ। এটি একটি সাধারণ যৌন সমস্যা, এটি পুরুষের ইচ্ছার আগেই স্খলিত হয়ে যাওয়াকে বোঝায়। অনেক পুরুষই অকালে বীর্যপাতকে তাদের প্রধান যৌন সমস্যা হিসেবে ভাবেন কোনো কোনো সময় শারীরিক অন্যান্য সমস্যা থাকলেও অকালে বীর্যপাত হতে পারে। অনেক সময় মানসিক সমস্যার জন্যও এটি হয়ে থাকে পুরুষের উত্তেজনা নারীদের চেয়ে দ্রুত ও আগে শুরু হয় এবং আগে শেষ হয়। যেসব পুরুষ কিছুটা উত্তেজিত হয়েই বীর্যকে ধরে রাখতে পারে না বা সেই ক্ষমতা হারায় তারা নিরানন্দ যৌনতা উপভোগ করে। এক্ষেত্রে অকাল বীর্যপাত রোধ না করলে যৌনমিলন উপভোগ্য হয়ে ওঠে না। অকাল বীর্যপাতের ফলে পুরুষের মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়, পুরুষ নিজেকে অক্ষম ভাবতে শুরু করে। যৌনতা তার কাছে আনন্দহীন হয়ে ওঠে, হয়ে ওঠে অর্থহীন, ফলে দাম্পত্য জীবনে অবনিবনার সৃষ্টি হয়। এ রকম অবস্থায় উচিত হবে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হওয়া হস্তমৈথুনের প্র্যাকটিস পুরুষ-নারী উভয়েই করে থাকে। হস্তমৈথুন পুরুষ বা নারীর নিজের ইচ্ছা এবং নিজের শারীরিক কর্মের মাধ্যমে সম্ভব। 1452451_668070979904346_1401074520_nসামপ্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে যে, শতকরা ৯৫ জন পুরুষ এবং শতকরা ৮৯ জন নারী হস্তমৈথুন বা স্বমেহনে অভ্যস্ত। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় নারী এবং পুরুষ প্রথম যৌনমিলনের স্বাদ গ্রহণ করে স্বমেহনের মাধ্যমে নিয়মিত যৌনসঙ্গীর অভাবে বহু পুরুষ এবং বহু নারী স্বমেহনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। এটি খুবই সাধারণ যৌনতার আচরণ অনেক পুরুষ ও নারী ছোটবেলাতেই স্বমেহনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। হয়তো তাদের মনের অজান্তেই তারা এই আনন্দটি উপভোগ করতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন ধরে অবশ্য এটি অগোচরে, সবার অলক্ষ্যে একাকী করতে হয় বলে ধর্মের দিক থেকে এটিকে নিষিদ্ধ ও পাপ কাজ এবং শারীরিক দিক থেকে এটিকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর মনে করা হয়। এটি যৌন আনন্দের একটি বিকল্প উপায় মাত্র। অনেক ক্ষেত্রে দম্পতিরাও যৌনমিলনের প্রাক্কালে স্বমেহন ঘটিয়ে থাকেন। এতে করে যৌনমিলন আরও বৈচিত্র্যময় হয়, স্বমেহন ব্যক্তিগত যৌনতার পরিচায়ক। অনেক সময়ই এটি আনন্দ নিয়ে আসে তবে হাতের চাপ এবং নখের দংশন ক্ষতির কারণ হতে পারে। এটি যৌনমিলনের চেয়েও অনেক সময় অধিক তৃপ্তিদায়ক কোনো কোনো পুরুষ এবং নারীর কাছে।
হোমিওপ্যাথি লক্ষন ভিত্তিক চিকিৎসা ব্যাবস্থা,তাই সব রোগীর লক্ষন এক রকম থাকে না,লক্ষন অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে,তা হলে উপকার হবে ,নিন্মে কিছু লক্ষন ও ওষুধের নাম দেওয়া হলো,আপনি লক্ষন মিলিয়ে সেবন করিবেন,তবে ওষুধের মান ভালো হতে হবে।ভালো মানের ওষুধ সেবন করিলে আল্লাহর রহমতে রেজাল্ট নিশ্চিত পাবেন।

 

(((( বিস্তারিত জানার জন্য নিচে দেওয়া লিন্কেএ ক্লিক করুন ))))))
***************************************

দ্রুত বীর্যপাত এ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *