পিতা-মাতার দোষ যেন সন্তানের মধ্যে সংক্রমিত না হয় সেজন্যে গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মাকে নিম্নোক্তভাবে ঔষধ খাওয়ানঃ-

পিতা-মাতার দোষ যেন সন্তানের মধ্যে সংক্রমিত না হয় সেজন্যে গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মাকে নিম্নোক্তভাবে ঔষধ খাওয়ানঃ-
👨‍👩‍👧‍👦👨‍👩‍👧‍👦👨‍👩‍👧‍👦

♣* পিতা-মাতা বামন (অর্থাৎ একেবারে খুবই বেটে-খাটো) হলে গর্ভাবস্থায় Calcarea carb (শক্তি ২০০) মাসে অন্তত একমাত্রা করে খাওয়ান।
♣* পিতা-মাতার হাঁপানী থাকলে গর্ভাবস্থায় Natrum Sulph (শক্তি ২০০) মাসে অন্তত একমাত্রা করে খাওয়ান।
♣* পিতা-মাতার বাতরোগ থাকলে গর্ভাবস্থায় Medorrhinum (শক্তি ২০০) মাসে অন্তত একমাত্রা করে তিন মাস খাওয়ান।
♣* পিতা-মাতার ক্যান্সার থাকলে গর্ভাবস্থায় Carcinosin (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।
♣* পিতা-মাতার ঘনঘন ঠান্ডা লাগার দোষ থাকলে গর্ভাবস্থায় Tuberculinum (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে অন্তত তিন মাস খাওয়ান।
♣* পিতা-মাতার সিফিলিস হয়ে থাকলে গর্ভাবস্থায় Syphilinum (শক্তি ২০০) প্রতিমাসে একমাত্রা করে খাওয়ান চার মাস।
♣* পিতা-মাতার গনোরিয়া থাকলে গর্ভাবস্থায় Medorrhinum (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।
♣* পিতা-মাতার চর্মরোগ থেকে থাকলে গর্ভাবস্থায় Sulphur (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।
♣* পিতা-মাতার দুর্গন্ধযুক্ত চর্মরোগ থাকলে গর্ভাবস্থায় Psorinum (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।
♣* পিতা-মাতার হাড় বিকৃতির রোগ থাকলে গর্ভাবস্থায় Silicea (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান।
♣* পিতা-মাতার যক্ষারোগ হয়ে থাকলে গর্ভাবস্থায় Bacillinum (শক্তি ২০০) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।
♣* পিতা-মাতার ক্যান্সার হয়ে থাকলে গর্ভাবস্থায় CARCINOSINUM (শক্তি 1M) মাসে একমাত্রা করে খাওয়ান তিন মাস।
♣* যে মহিলার একবার রিকেটগ্রস্তপঙ্গু সন্তান বা ঠোটকাটা-তালুকাটা সন্তান হয়েছে তাকে গর্ভাবস্থায় Calcarea phosphoricum(শক্তি ৩০) সপ্তাহে একমাত্রা করে দুই মাস খাওয়ান। যে-মায়ের কখনও পঙ্গু বা ঠোট-কাটা, তালু-কাটা সন্তান হয়নি, তারও গর্ভাবস্থায় ক্যালকেরিয়া ফস ঔষধটি অন্তত সপ্তায় একমাত্রা করে খাওয়া উচিত। কেননা এটি আপনার শিশুকে সুন্দর চর্ম, সুন্দর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, সুগঠিত হাড়, প্রখর ব্রেন বা উৎকৃষ্ট মেধা নিয়ে জন্ম নিতে সাহায্য করবে।

পৃথিবীতে একমাত্র হোমিওপ্যাথিই পারে গর্ভের সন্তানেরও পৃথিবীতে আসার আগেই তাঁকে সুন্দর সুস্থ জীবন দিতে।
অথচ অনেক অপপ্রচার চালিয়ে হোমিওপ্যাথির অগ্রযাত্রা রোধ করতে সর্বাত্মক চেষ্টা করছে এ্যালোপ্যাথিরা। কিন্তু সত্যের জয় হবেই হবে ইনশাআল্লাহ্ কারণ এ্যালোপ্যাথি ঔষধের ক্ষতিকারক দিকগুলো ক্রমশ মানুষের কাছে সদা প্রকাশ পাচ্ছে….!!!