রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী’কে স্মারকপত্র, ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স এবং স্নাতক সমমান-সমাধান।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী’কে স্মারকপত্র, ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স এবং স্নাতক সমমান-সমাধান।

বাংলাদেশে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর অনুমোদনে ও আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশে ১৯৭২খ্রি. প্রতিষ্ঠা হয় রাষ্ট্রীয় বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ও চালু হয় আন্তর্জাতিক পর্যায়ের “মেডিক্যাল স্নাতক ডিপ্লোমা” ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স। ১৯৭২খ্রি. হতে চার বছর ছয় মাস মেয়াদি ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স। তখন দেশে অন্যান্য ডিপ্লোমা কোর্স ছিল ২/৩ বছর মেয়াদি। জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ আলোকে বর্তমানে স্নাতক পর্যায়ের ডিএইচএমএস কোর্সটি একাডেমিক ৫ বছর ও ইন্টার্ণশীপ ১ বছর করা এবং বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে বঙ্গবন্ধু’র নামে বিশ্ববিদ্যালয় না করলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে সার্টিফিকেট প্রদান করার প্রস্তাব করছি। বাংলাদেশের ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ‘রা কোর্সের স্নাতক (পাস) সমমান ছাড়া অন্যকোনো সমমান ১৯৭২খ্রি. হতে নেয়নি ও কখনও নিবেও না।

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সে ভর্তি হবার যোগ্যতা এসএসসি (পাস) (শিক্ষার স্তরঃ ১০ম স্তর)। কোর্সের মেয়াদ সাবেক শিক্ষানীতি আলোকে (শিক্ষার স্তরঃ ১১তম স্তর হতে ১৪তম স্তর) ১৯৭২খ্রি. হতে একাডেমিক ৪ বৎসর ও ইন্টার্ণশীপ ৬ মাস। বর্তমানে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০খ্রি. এর আলোকে (শিক্ষার স্তরঃ ১১তম স্তর হতে ১৫তম স্তর) প্রস্তাবিত একাডেমিক ৫ বৎসর ও ইন্টার্ণশীপ ১ বৎসর করা।
কোর্সের সমমান বাংলাদেশে ১৯৭২খ্রি. হতে এখনও নির্ধারণ হয়নি।
[ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর একটি চারুকলা কোর্স আছে। মাধ্যমিক পাস যোগ্যতায় ভর্তি। কোর্সের নাম বিএফএ (ব্যাচেলর অব ফাইন আর্ট) পাস কোর্স। যা ম্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান। তেমনি প্রয়োজনে মাধ্যমিক পাস যোগ্যতায় ভতিকৃত ও সকল পাসকৃত ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক (পাস) সার্টিফিকেট প্রদান করা যাবে।
তবে বাংলাদেশে মন্ত্রণালয়/আমলারা ডিএইচএমএস কোর্সের নামের প্রথম অক্ষর “ডি” (ডিপ্লোমা) শব্দ নিয়ে যত আপত্তি। এ ধরণের আপত্তি ও স্নাতক সমমান সমস্যা ভারতে হয়েছে, ফলে ভারতে সর্ট (ব্রিজ) কোর্সের নীতিমান প্রণয়ন ও পরীক্ষার মাধ্যমে ভারতের ডিএইচএমএস কৃত সকলকে “বি” (ব্যাচেলর) বিএইচএমএস ডিগ্রি স্নাতক সমমান দিয়েছে। পাকিস্তান ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমানে অাপত্তি করেছিল, কিন্তু পাকিস্তান হাইকোর্টে সংক্ষুব্ধ ডিএইচএমএস’দের রীটের রায়ে পাকিস্তানের হাইকোর্ট কোর্সকে “ডিএইচএমএস” ও কোর্সের “স্নাতক (পাস) ডিগ্রি” সমমান দিয়েছে ]

জনস্বার্থে বাংলাদেশে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান করা। সেটা “ডি” শব্দ বহাল রেখে হোক বা সর্ট (ব্রিজ) কোর্স নীতিমালা প্রণয়ন ও পরীক্ষার মাধ্যমে “ডি” শব্দের স্থলে “বি” শব্দ প্রতিস্থাপন করে হোক, বাংলাদেশে ডিএইচএমএস কোর্সকৃত সকলকে স্নাতক সমমান ও বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক সমমান সার্টিফিকেট প্রদান করে ১৯৭২খ্রি. হতে সমস্যার চিরস্থায়ী অবসান করা।

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান করলে সুবিধা-মর্যাদা ও উচ্চমাধ্যমিক সমমান করলে অসুবিধা-অমর্যাদা সমূহঃ
——————————————————

১। স্নাতক (পাস) মান হলেঃ ১৯৭২খ্রি. হতে বর্তমান ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সে পাসকৃত কয়েক লাখ পদবিঃ “ডাক্তার (ডা.)” ব্যবহার করে মর্যাদা ও রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র পেয়ে আসছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।

উচ্চমাধ্যমিক মান হলেঃ বিশ্বে কোথাও উচ্চমাধ্যমিক সমমান পাসকৃতর “ডাক্তার (ডা.)” পদবি লিখতে পারেনা। ফলে ডাক্তার পদবী ও ব্যবস্থাপত্র লিখলেও আদালতে মামলা করলে পদেপদে বিধিনিষেধ আসবে। “ডা.” পদবি ব্যবহার রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র পাবেনা।

২। স্নাতক (পাস) মান হলেঃ ১৯৭২খ্রি. হতে চালুকৃত সরকার স্বীকৃত সকল বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ (প্রায় ৬১টা) “মেডিক্যাল কলেজ” শব্দ ব্যবহার করে আসছে।

উচ্চমাধ্যমিক মান হলেঃ “মেডিক্যাল কলেজ” শব্দ নয়, এর পরিবর্তে “মেডিক্যাল ইন্সটিটিউট” শব্দ সংযোজন হবে। যা অবমূল্যায়ন ও অমর্যাদাকর।

৩। স্নাতক (পাস) মান হলেঃ ১৯৭২খ্রি. হতে বর্তমান পর্যন্ত সরকার স্বীকৃত সকল বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজে (প্রায় ৬১টা) নিয়োগকৃত ও কর্মরত অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রভাষক পদবি ও বেতন স্কেল এবং মর্যাদা অব্যাহত থাকবে।

উচ্চমাধ্যমিক মান হলেঃ ১৯৭২খ্রি. হতে বর্তমান সকল কলেজে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) পাসকৃত সকল নিয়োগকৃত ও কর্মরত অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রভাষক পদবি ও বেতন স্কেল অব্যাহত থাকবেনা। মর্যাদা ক্ষুন্ন হবে। নতুন ডিএইচএমএস কৃতরা কোন পদ বা পদবিতে নিয়োগ পাবেনা। আদালতে মামলা করলে ডিএইচএমএস কৃত’রা পদে অযোগ্য বিবেচিত হবে।

৪। স্নাতক (পাস) মান হলেঃ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সে পাস করলে পদবি “ডাক্তার (ডা.)” ব্যবহার করা যায় ও মানবসেবা এবং মর্যাদা পাওয়া যাবে। এজন্য শিক্ষার্থী’রা ডিএইচএমএস কোর্সে ভর্তি হয় ও কোর্স করে থাকে।

উচ্চমাধ্যমিক মান হলেঃ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সে পাস করলেও পদবি “ডাক্তার (ডা.) ব্যবহার করা যাবেনা ও মানবসেবা করতে চাইলেও মর্যাদা পাওয়া যাবেনা। ফলে শিক্ষার্থী’রা ডিএইচএমএস কোর্সে ভর্তি হতে অনিহা ও কোর্স করবেনা। কলেজ বন্ধ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশ ও বর্হিবিশ্বে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স ও কোর্সের সমমান সমাধানঃ
——————————————————————–

১। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশঃ সরকার ১৯৭২খ্রি. হতে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স চালু করে। আমলাতন্ত্রের কারণে এখনও সমমান হয়নি।

সমাধান ২টি…
(ক). বাংলাদেশে পাকিস্তানের মত ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান নির্ধারণ করা ও বিশ্ববিদ্যালয় হতে সার্টিফিকেট প্রদান। অথবাঃ

(খ). ভারতের মত বাংলাদেশে ডিএইচএমএস কোর্সকৃত সকলের জন্য সর্ট (ব্রিজ) কোর্সের নীতিমালা প্রণয়ন ও পরীক্ষার মাধ্যমে সকলকে সম্মানজনক বিএইচএমএস ডিগ্রি (স্নাতক পাস সমমান) সার্টিফিকেট প্রদান।

২। ভারতঃ 
সরকার জনস্বার্থ গত শতাব্দী ৮০ দশকে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকৃত সকল চিকিৎসক, শিক্ষক’কে সর্ট (ব্রিজ) কোর্স পরীক্ষার মাধ্যমে বিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) সার্টিফিকেট প্রদান করে ও সকল হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজে ডিএইচএমএস (কোর্স) বিলুপ্ত করে সেগুলো কলেজে বিএইচএমএস (কোর্স) চালু হয়। ফলে ভবিষ্যৎ মুখি গণতান্ত্রিক ভারত সরকার ডিএইচএমএস ও বিএইচএমএস নিয়ে দ্বন্দ্ব ও অভিযোগ এবং আন্দোলন বা আদালতে মামলা করার সুযোগ চির অবসান করে।

৩। পাকিস্তানঃ 
সরকার ২০১৪খ্রি. ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের নাম ডিএইচএমএস রেখে শুধু কোর্সের মান স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান প্রদান ও কোর্সকৃতদের বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান সার্টিফিকেট প্রদান। বর্তমানে শুধুমাত্র ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকৃতরা সরাসরি বিএইচএমএস কোর্সে ৩য় বর্ষে ভর্তি ও কোর্সে পাস করে এমডি করতে পারে।

হোমিওপ্যাথি প্রফেশনাল ডিগ্রি “ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি)” কোর্স স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ১৯৭২খ্রি. প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রীয় বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড এর অধীনে হলেও বোর্ড ছাড়তে চায় না বা বোর্ডকে সরকারী হোমিওপ্যাথি বিশ্ববিদ্যালয় করতে চায় না। আবার কোর্সটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে অধিভুক্ত করতে চায় না। ফলে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের কোন সমমান বাংলাদেশে রাষ্ট্র কর্তৃক নির্ধারণ হয়নি ও কোন সমমান নেই। বিধায় সরকারী কোন কর্মসংস্থান নেই?

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান নির্ধারণ করে আইন পাসে ২টি সমাধান সহ “স্মারকপত্র” প্রদান কার্যক্রমঃ
——————————————————————–

ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) কর্তৃকঃ
ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান নির্ধারণ করা প্রধান দাবি সহ অন্যান্য দাবি বিষয়ক লিখিত আবেদনপত্র গত ০৪ ফেব্রুয়ারি’২০১৬খ্রি. মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও গত ০২ জানুয়ারি’২০১৭খ্রি. মহামান্য রাষ্ট্রপতি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এবং গত ০৩ জুন’২০১৮খ্রি. চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড, ঢাকা’কে রেজিষ্ট্রার্ড “আবেদনপত্র” প্রদান।

এছাড়া গত ০২ এপ্রিল’২০১৯খ্রি. চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, ঢাকা ও গত ০৪ এপ্রিল’২০১৯খ্রি. সচিব, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা এবং গত ১০ এপ্রিল’২০১৯খ্রি. মাননীয় চেয়ারম্যান, জাতীয় সংসদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ, ঢাকা’কে ও গত ১৮ এপ্রিল’২০১৯খ্রি. মহামান্য রাষ্ট্রপতি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান দাবি এবং কোর্সের স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান ডকুমেন্ট/নথি সংযুক্ত রেজিষ্ট্রার্ড “স্মারকপত্র/আবেদনপত্র” প্রদান।

সর্বশেষ একযোগে ২১ এপ্রিল’২০১৯খ্রি. (১) মহামান্য রাষ্ট্রপতি, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ, (২) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, (৩) মাননীয় চেয়ারম্যান জাতীয় সংসদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি, (৪) সচিব স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, (৫) চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড, (৬) অধ্যক্ষ (বাংলাদেশের সকল হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল) কে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান নির্ধারণ করতে বাংলাদেশের জন্য ২টি সমাধান (জনস্বার্থে স্নাতক পাস ডিগ্রি সমমান না করলে ৪টি সমস্যা উল্লেখ) ও আইন পাস এবং ডিএইচএমএস কোর্সের সমমান বর্হিবিশ্ব ভারত-পাকিস্তারের সমাধানের রেফারেন্স প্রদান সহ কোর্সের স্নাতক (পাস) সমমান ডকুমেন্ট/নথি (১০ পাতা) সংযুক্ত রেজিষ্ট্রার্ড “স্মারকপত্র/আবেদনপত্র” প্রদান।

পরিশেষঃ

বাংলাদেশে ১৯৭২খ্রি. চালুকৃত ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে স্বাধীনতার চারদশকের ডিএইচএমএস’দের বঞ্চনার শিকার হতে হতোনা। ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) গণের বঞ্চনার স্থায়ী অবসানে জনস্বার্থে বর্তমান হোমিওপ্যাথি বান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান নির্ধারণে বর্তমানে নতুন “বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত) সেখানে যথাযথভাবে স্নাতক সমমান নির্ধারণ করে জাতীয় সংসদে পাস করতে ও বাস্তবায়নে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
কারণ মহামান্য হাইকোর্টের রায়ে সামরিক সরকারের সময়কার জারিকৃত অধ্যাদেশ/আইন অবৈধ। নতুন করে আইন বাংলায় প্রণয়ন সংশোধন/সংযোজন হবে ও এবার কোর্সের সমমান আইনে সংযোজন এবং নির্ধারণ করে পাস হবে। ফলে নতুন হোমিওপ্যাথি আইন পাস হলে ১৯৮৩ হোমিওপ্যাথি অধ্যাদেশ সহ ১৯৮৩ হোমিওপ্যাথি অধ্যাদেশে উপর ভিত্তি করে যে সমস্ত প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছিল তা রহিতকরণ (বাতিল) হবে। এজন্য সকলে অবশ্যই সচেতনতা ও দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।
(মতামত)

লেখক পরিচিত :

ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু)
প্রধান সমন্বয়ক
বাংলাদেশ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী অধিকার পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ।

বাসা- “ডাক্তার বাড়ী”, জগন্নাথ পাড়া, শেরপুর, বগুড়া-৫৮৪০, বাংলাদেশ।
ই-মেইল: dr.md.abdussalam.shiplu@gmail.com