ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) স্নাতক মান নির্দেশ করতে হাইকোর্টে রীট ও সুবিধা।

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) স্নাতক মান নির্দেশ করতে হাইকোর্টে রীট ও সুবিধা।

“বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত)” জাতীয় সংসদে পাস করতে যথাযথভাবে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক সমমান অন্তর্ভুক্ত করা হবে কিনা? এ বিষয়ে ১৯৭২খ্রি. হতে পাসকৃত ডিএইচএমএস কৃতরা অাশঙ্কা প্রকাশ করছে।

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কৃতদের স্নাতক সমমান বিষয়ে আশঙ্কার কারণঃ 

“বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত)” আইনটি ২০১৩খ্রি. হতে বার বার সংশোধন হচ্ছে। কিন্তু পাস হচ্ছেনা। প্রম্তাবিত আইনটিতে বোর্ড ১৪মার্চ’২০১৩খ্রি. ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান করে। আবার ১৪মে’২০১৮খ্রি. ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে ম্নাতক (পাস) সমমান শব্দ বাদ দিয়ে উচ্চমাধ্যমিক সমমান লিখে অবমূল্যায়ন ও অমর্যাদা করে অতিগোপনে বোর্ড স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছিল। তারপর সময়ের প্রয়োজনে গড়ে উঠা অরাজনৈতিক সংগঠন “বাংলাদেশ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী অধিকার পরিষদ” এর প্রধান সমন্বয়ক ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) এর নেতৃত্বে দেশের সকল ডিএইচএমএস কৃতরা ২০মে’ ২০১৮খ্রি. হতে আন্দোলন করলে স্নাতক মান অন্তর্ভুক্ত করতে বোর্ডের চেয়ারম্যান ৩১মে’ ২০১৮খ্রি. দৈনিক ইত্তেফাক সহ একাধিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেয়। তারপর ডিএইচএমএস কৃতরা আন্দোলন স্থগিত করে। তারপর প্রস্তাবিত আইন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হতে ফিরে এনে বোর্ড সংশোধন করে স্নাতক সমমান লিখে পূর্ণরায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ২০১৮খ্রি. জমা দেয়। আবারও অবমূল্যায়ন ও অমর্যাদা হবে না তার নিশ্চয়তা কেহ দিতে পারেনা। সুবিধাবাদীরা সক্রিয়।

কারণঃ
প্রস্তাবিত আইনটি পাসের জন্য বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড হতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় যাবে, তারপর যাবে আইন মন্ত্রণালয়, তারপর যাবে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ, তারপর যাবে জাতীয় সংসদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি, তারপর পাসের জন্য যাবে জাতীয় সংসদে, পাসের সময় এগুলো প্রত্যেকটি ম্তরে বা ধাপে আইন সংযোজন ও সংশোধন এবং ববিযোজন তথা সংযুক্ত/বাদ দেবার সুযোগ থাকে। সেগুলো স্তরে বা ধাপে স্নাতক (পাস) সমমান কে উচ্চমাধ্যমিক সমমান করা যায় আবার উচ্চমাধ্যমিক সমমান কে স্নাতক (পাস) সমমান করা যায়। এটাই ডিএইচএমএস কৃতদের আশঙ্কা।

দেশের সকল সাধারণ ডিএইচএমএস কৃতরা জেনেছে বোর্ড হতে ১৪/০৩/২০১৩খ্রি. স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রেরণকৃত ডিএইচএমএস স্নাতক সমমান লেখা প্রস্তাবিত আইন তা ২০১৮খ্রি. কিভাবে স্নাতক সমমান বাদ দিয়ে উচ্চমাধ্যমিক সমমান লেখা হয়েছিল।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশঃ ১৯৭২খ্রি. বাংলাদেশে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু’র অনুমোদনে কোর্স চালু হয়। ১৯৭২খ্রি. হতে স্নাতক (পাস) সমমান দাবি করলেও এখনও কোর্সের সমমান নির্ধারণ হয়নি। কোর্সের মান দিলে স্নাতক (পাস) সমমান। উচ্চমাধ্যমিক মান করলে বর্তমান ডিএইচএমএস পাস সকলে আর “ডা.” পদবি লিখতে পারবেনা অমর্যাদাকর হবে ও সকল হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজে শিক্ষক পদচ্যুত-বেকার, অমর্যাদা, অবমূল্যায়ন, শিক্ষার্থী ভর্তি হবেনা। কলেজ বন্ধ হয়ে যাবে।

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের স্নাতক মান করতে বাংলাদেশের জন্য সমাধানঃ

(১) বাংলাদেশে পাকিস্তানের মত ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান নির্ধারণ করা ও বিশ্ববিদ্যালয় হতে সার্টিফিকেট প্রদান।

অথবাঃ

(২) ভারতের মত বাংলাদেশে ডিএইচএমএস কোর্সকৃত সকলকে সর্ট কোর্সের মাধ্যমে সম্মানজনক বিএইচএমএস সার্টিফিকেট প্রদান।

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স বর্হিবিশ্বে সমাধান/দৃষ্টান্তঃ

১। গণতান্ত্রিক ভারতঃ সরকার জনস্বার্থ গত শতাব্দী ৮০ দশকে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকৃত সকল চিকিৎসক, শিক্ষক’কে সর্ট পরীক্ষার মাধ্যমে বিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) সার্টিফিকেট প্রদান করে ও সকল হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজে ডিএইচএমএস (কোর্স) বিলুপ্ত করে সেগুলো কলেজে বিএইচএমএস (কোর্স) চালু হয়। ফলে ভবিষ্যৎ মুখি গণতান্ত্রিক ভারত সরকার ডিএইচএমএস ও বিএইচএমএস নিয়ে দ্বন্দ্ব ও অভিযোগ এবং আন্দোলন বা আদালতে মামলা করার সুযোগ চির অবসান করে।

২। পাকিস্তানঃ আদালতে রীটের রায়ের মাধ্যমে পাকিস্তান সরকার ২০১৪খ্রি. ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের নাম ডিএইচএমএস রেখে শুধু কোর্সের মান স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান প্রদান ও কোর্সকৃতদের বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান সার্টিফিকেট প্রদান। বর্তমানে শুধুমাত্র ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকৃতরা সরাসরি বিএইচএমএস কোর্সে ৩য় বর্ষে ভর্তি ও কোর্সে পাস করে এমডি করতে পারে।

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কৃতরা প্রস্তাবিত আইনে স্নাতক মান নির্দেশ করতে হাইকোর্টে রীট করাঃ

১৯৭২খ্রি. হতে বঞ্চনার শিকার ডিএইচএমএস’দের স্নাতক সমমান এর জন্য শেষ চেষ্টা ও আইনগত পদক্ষেপ হিসাবে রীট করা। যাতে রীটের মাধ্যমে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশে “বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত)” তে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক সমমান নির্ধারণ বিষয়টি যথাযথভাবে আইনে স্থান পায় ও জাতীয় সংসদে পাস হয়।

“বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত)” তে যথাযথভাবে অন্তর্ভুক্ত ও পাস এবং কার্যকর করতে মহামান্য হাইকোর্টে রীটে ২ দফা নির্দেশ চাওয়াঃ

১। বাংলাদেশে ১৯৭২খ্রি. হতে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান ও সার্টিফিকেট প্রদান।

অথবা :

২। বাংলাদেশে ১৯৭২খ্রি. হতে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকৃত সকলকে নীতিমালা প্রণয়ন করে সর্ট (ব্রিজ) কোর্সের মাধ্যমে বিএইচএমএস ডিগ্রি (স্নাতক সমমান) ও সার্টিফিকেট প্রদান

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কৃতদের মহামান্য হাইকোর্টে রীট করা দরকার/কারণঃ

১৯৭২খ্রি. হতে ডিএইচএমএস’কৃতরা কোর্সকে স্নাতক সমমান নির্ধারণ করার জন্য অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম, মানববন্ধন, সংবাদ সম্মেলন হয়েছে। কোন কাজ হয়নি। প্রায় বার হয় বিজ্ঞপ্তি, প্রেস বিজ্ঞপ্তি, সংবাদ সম্মেলন দিয়ে দাবি মেনে নিচ্ছে, মেনে নেওয়া হবে, করা হচ্ছে, করা হবে প্রভৃতি বলে আসছে।
এভাবে ডিএইচএমএস’কৃতদের বারবার থামিয়ে রাখা হয়েছে। বঞ্চিত করে রাখা হয়েছে। ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক সমমান ছাড়া অন্য কোন সমমান ডিএইচএমএস’কৃতরা কখনও নেয়নি ও কখনও নিবেনা। হোমিওপ্যাথিক ১৯৮৩ অধ্যাদেশ কোন সমমান উল্লেখ নেই। এজন্য বর্তমান সরকার নতুন প্রস্তাবিত হোমিওপ্যাথিক আইনে কোর্সের সমমান দিবে। একটি মহল কোর্সকে উচ্চমাধ্যমিক সমমান করার চক্রান্ত করছে। কিন্তু ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক সমমান ছাড়া অন্যকোন সমমান বাংলাদেশের ডিএইচএমএস কৃতরা নিবেনা। ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক সমমান উল্লেখ করে জাতীয় সংসদে আইন পাস করা।

মহামান্য হাইকোর্টে ডিএইচএমএস কৃতরা কোর্সের ম্নাতক মান নির্দেশের জন্য রীট করলে সুবিধা সমূহঃ

১। মহামান্য হাইকোর্টে রীট করে আদালত কোর্সকে স্নাতক (পাস) মান নির্দেশ করলেঃ ১৯৭২খ্রি. হতে বর্তমান ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সে পাসকৃত কয়েক লাখ “ডাক্তার (ডা.)” পদবি ব্যবহার করে মর্যাদা ও রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র পেয়ে আসছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।

[ কারণ উচ্চমাধ্যমিক মান হলেঃ বিশ্বে কোথাও উচ্চমাধ্যমিক সমমান পাসকৃতরা “ডাক্তার (ডা.)”পদবি লিখতে পারেনা। ফলে ডাক্তার (ডা.) পদবী ও ব্যবস্থাপত্র লিখলে আদালতে মামলা করলে পদেপদে বিধিনিষেধ আসবে। “ডা.” পদবি ব্যবহারে রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র পাবেনা ]

২। মহামান্য হাইকোর্টে রীট করে আদালত স্নাতক (পাস) মান নির্দেশ করলেঃ ১৯৭২খ্রি. তে চালুকৃত সরকার স্বীকৃত সকল বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ (প্রায় ৬১টা) “মেডিক্যাল কলেজ” শব্দ ব্যবহার করে আসছে।

[ কারণ উচ্চমাধ্যমিক মান হলেঃ “মেডিক্যাল কলেজ” শব্দ নয়, এর পরিবর্তে “মেডিক্যাল ইন্সটিটিউট” শব্দ সংযোজন হবে। যা অবমূল্যায়ন ও অমর্যাদাকর ]

৩। মহামান্য হাইকোর্টে রীট করে আদালত স্নাতক (পাস) মান নির্দেশ করলেঃ ১৯৭২খ্রি. হতে বর্তমান পর্যন্ত সরকার স্বীকৃত সকল বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজে (প্রায় ৬১টা) নিয়োগকৃত ও কর্মরত অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রভাষক পদবি ও বেতন স্কেল এবং মর্যাদা অব্যাহত থাকবে।

[ কারণ উচ্চমাধ্যমিক মান হলেঃ ১৯৭২খ্রি. হতে বর্তমান ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) পাসকৃত সকল নিয়োগকৃত ও কর্মরত অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ, প্রভাষক পদবি ও বেতন স্কেল অব্যাহত থাকবেনা। মর্যাদা ক্ষুন্ন হবে। নতুন ডিএইচএমএস কৃতরা কোন পদ বা পদবিতে নিয়োগ পাবেনা। আদালতে মামলা করলে ডিএইচএমএস কৃত’রা পদে অযোগ্য বিবেচিত হবে ]

৪। মহামান্য হাইকোর্টে রীট করে আদালত স্নাতক (পাস) মান নির্দেশ করলেঃ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সে পাস করলে “ডাক্তার (ডা.)” পদবি ব্যবহার করা যায় ও মানবসেবা এবং মর্যাদা পাওয়া যাবে। এজন্য শিক্ষার্থী’রা ডিএইচএমএস কোর্সে ভর্তি হয় ও কোর্স করে থাকে।

[ কারণ উচ্চমাধ্যমিক মান হলেঃ ডিএইচএমএস কোর্সে পাস করলেও “ডাক্তার (ডা.)” পদবি ব্যবহার করা যাবেনা ও মানবসেবা করতে চাইলেও মর্যাদা পাওয়া যাবেনা। ফলে শিক্ষার্থী’রা ডিএইচএমএস কোর্সে ভর্তি হতে অনিহা ও কোর্স করবেনা। কলেজ বন্ধ হয়ে যাবে ]

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে বিশ্ববিদ্যালয় বা হোমিওপ্যাথি কাউন্সিল করাঃ

বোর্ডকে সময়ের প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয় করা। আর বোর্ডকে বিশ্ববিদ্যালয় করতে না পারলে ভারত ও পাকিম্তানের মত বাংলাদেশে বোর্ডের অবকাঠামো-সকল জনবল নিয়ে সম্মানজনক ও উচ্চক্ষমতাশীল “বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কাউন্সিল” এবং পদায়ন করা।

পরিশেষঃ

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কৃতদের সমমান নির্দেশের জন্য মহামান্য হাইকোর্টে রীটের বিকল্প নেই। কারণ ১৯৭২খ্রি. হতে ডিএইচএমএস কৃতরা শোষণ ও বঞ্চনার শিকার। বার বার আইন সংশোধন করছে। প্রস্তাবিত আইন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড হতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, তারপর আইন মন্ত্রণালয়, তারপর মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ, তারপর জাতীয় সংসদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি, তারপর জাতীয় সংসদে পাস। এগুলো স্তরে বা ধাপে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক সমমান হতে পারে আবার অবমূল্যায়ন ও অমর্যাদা করে সুবিধাবাদী চক্র উচ্চমাধ্যমিক সমমান করতে পারে।
এজন্য মহামান্য হাইকোর্টে রীট করে আদালতের নির্দেশ স্নাতক সমমান আইনে অন্তর্ভুক্ত হবে। ফলে স্তরে স্তরে বা ধাপে ধাপে গিয়ে জাতীয় সংসদে পাসের সময় পর্যন্ত আইনে সুবিধাবাদী চক্র পরিবর্তন করতে পারবেনা। কারণ আদালতের আর্দেশ শিরোধার্য।

“ডিএইচএমএস কৃতরা ১৯৭২খ্রি. হতে চারদশক যাবত বার বার আন্দোলন সংগ্রাম করবেন, না আশঙ্কা দূর করতে মহামান্য হাইকোর্টে রীট করে স্নাতক মান প্রস্তাবিত আইনে অন্তর্ভুক্ত করা যাতে বাদ না পড়ে সেজন্য আদালতের নির্দেশ নিবেন”।

হাইকোর্টে রীট করলে বোর্ডের কোন সমস্যা হবেনা। বোর্ড কর্তৃপক্ষ রীট করতে মানা/বারন করে কেন? ভয় কেন? বোধগম্য নয়। রীট করে আদালতের মাধ্যমে চারদশকের সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে। কোর্সের স্নাতক সমমান সমস্যার সমাধান চারদশকে বোর্ড ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় করতে পারেনি। আদালতের নির্দেশ মত সরকার সমাধান করলে সরকারও চারদশকের সমস্যা হতে দায়মুক্ত হবে। জয় হোক হোমিওপ্যাথির।

(মতামত)

লেখক পরিচিতি :

ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু)।
ডিএইচএমএস (রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল),
এমএসএস (এশিয়ান ইউনিভার্সিটি)

প্রধান সমন্বয়ক
বাংলাদেশ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী অধিকার পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ।
মোবাইল নং ০১৭১৪৪৬৩১৩৮।

বাসা : “ডাক্তার বাড়ী”, জগন্নাথ পাড়া, শেরপুর, বগুড়া-৫৮৪০, বাংলাদেশ।

(লেখক পরিচিতি : চিকিৎসক, শিক্ষক, কলামিস্ট, হোমিওপ্যাথি গবেষক ও প্রাক্তন সাংবাদিক)