পরকীয়া ও ডায়াবেটিস এর জন্য স্ত্রী দায়ী

পরকীয়া ও ডায়াবেটিস এর জন্য অনেকাংশে স্ত্রীরা দায়ী। স্বামীর প্রতি যত্নশীল হতে হবে। প্রতিটা স্ত্রী স্বামীর প্রতি সচেতন হতে হবে। নইলে সমাজের দুষ্ট নারীরা স্বামীর মনের স্হান দখল করে নেবে। স্বামীর সুখ, শান্তি মান সন্মানের সাথে জড়িয়ে আছে আমাদের জীবন। আমাদের দেশে ৭০% স্ত্রীরাই দায়ী স্বামীর পরকীয়ার জন্য।প্রতিটা ছেলে স্বপ্ন দেখে তার সংসার হবে সুখে শান্তিতে পরিবার নিয়ে থাকবে। অনেক সময় স্ত্রীর কারনে সম্ভব হয় না।কেনো স্বামী বদলে যাচ্ছে? প্রেম করেই হোক বা পারিবারিক ভাবেই হোক সে তো পছন্দ করেই বিয়ে করেছে। তাহলে কেনো মনের দিক থেকে দুরে সরে যাচ্ছে? কারণ আমরা তাদের আর আবেগকে গুরুত্ব দেই না।তাদের ভালোবাসা অনেক সময় অত্যাচার মনে করি। তাই কখনও ঘুমের ভান,কখনও মাথা ব্যাথা,কখনও পেট ব্যাথা,কখনও ক্লান্ত লাগছে, কখনও শরীর খারাপ আর সবচেয়ে বড় অজুহাত ছোট বাচ্চা ।

এসব অজুহাতে একদিন ফাঁকি দিতে পারলে মনে মনে হাসি। এই হাসি ধীরে ধীরে আমাদের জীবনে কাল হয়ে দ্বারাচ্ছে। স্বামীর ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পরকীয়ার দিকে ঠেলে দিচ্ছি। স্বামীর কাছে আসার সুযোগ করে দিচ্ছি সমাজের দুষ্ট নারীদের। অথচ যখন বৌ করে ঘরে এনেছে তখন খুব ভালোবাসতো খেয়াল রাখতো। স্বামীর বদলে যাওয়া দেখে চোখের পানিতে বুক ভাসাচ্ছি। এর জন্য দায়ী কে? আমার মতো প্রতিটা স্ত্রী নিজেকে প্রশ্ন করলে উত্তর পেয়ে যাবেন?

সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এ্যালিজাবেথ হসপিটালের একজন ডাঃ বাংলাদেশে এসেছিলেন। বাংলাদেশের মানুষ ভালো ইসলামী মাইন্ডের। তবে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস মহামারী আকার ধারন করছে। এর কারন অনেকাংশেই স্ত্রীরা। তিনি বলেন, নারীদের পিরিয়ড আছে কিন্তু ছেলেদের নাই। তাদের শরীরের তাপ বের হওয়ার একটাই রাস্তা। বের না হওয়ার কারণে ব্লাডে ফ্যাট জমে যাচ্ছে।

ইনসুলিন তৈরি করতে পারছে না। তাই শরীরে বাসা বাধছে ডায়াবেটিস এর মতো মরন ব্যাধি। তাদের যে সন্তান জন্ম গ্রহন করছে সে ও ডায়াবেটিস নিয়েই জন্ম নিচ্ছে।” আমাদের অবহেলায় অল্প বয়সে স্বামী ডাইবেটিকস এ আক্রান্ত হচ্ছে। তখন আমরাই আবার উচ্চ স্বরে বন্ধু, আত্নীয় সবাইকে বলে বেড়াচ্ছি সে তো দুর্বল কিছুই করতে পারেনা। তখন স্ত্রী ও ধীরে ধীরে ডায়াবেটিস ও অসামাজিক কাজে লিপ্ত হচ্ছে।