ঠাণ্ডায় শিশুর নাক বন্ধ হলে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন

শিশুদের নাক বন্ধ হওয়া, সর্দি এবং হাঁচি দেওয়া খুবই সাধারণ একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। শীতকালে এই সমস্যা বেশি দেখা দিতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা বিকাশমান থাকার কারণে তারা সবর্দাই জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকিতে থাকে। উপসর্গ ♦ নাক বন্ধ সব শিশুদের ক্ষেত্রে গুরুতর হয় না। দুই মাসের চেয়ে কম বয়সী বেশির ভাগ শিশু শুধু নাক দিয়ে শ্বাস নেয়। …

মুহূর্তেই গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমাবেন যেভাবে

কখনও চোঁয়া ঢেকুর, কখনও বা গলা-বুক জ্বালা করছে আবার কখনও পেট ব্যথা। এ সবই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার লক্ষণ। শীত কাল হলে যেন এই সমস্যা আরও বেশি করে আঁকড়ে ধরে। কেউ কেউ তো সারাবছরই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভোগেন। মুঠো মুঠো ওষুধ খেয়েও কোনও প্রতিকার পান না। উল্টো আপনার অজান্তেই শরীরে বাসা বাধছে হাজারটা রোগ-যন্ত্রণা। তাই এবার ওষুধকে দূরে …

শীতে খুসখুসে কাশি সারাবে এই কয়েকটি ঘরোয়া টোটকা

পুদিনা: পিপারমিন্ট বা পুদিনা সকলেরই জানা পিপারমিন্ট বা পুদিনায় মেন্থল থাকে যা নাকে সর্দি জমলে ন্যাসাল এরিয়া পরিষ্কার করে বা গলায় সর্দি জমলেও তা পরিষ্কার করে দেয়। কাশতে কাশতে গলা ব্যথা হয়ে গেলে পুদিনা সেই ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। দিনে ২-৩ বার পুদিনা দিয়ে বানানো চা খেলে কাশিও কমতে পারে, গলা ব্যথাও বা অস্বস্তিতেও উপশম মিলতে …

দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে তুলসি পাতা

রোগ সারাতে তুলসি পাতার ব্যবহার হয়ে আসছে। নানাবিধ রোগ সারাতে দারুণভাবে সাহায্য করে থাকে তুলসি পাতা। যার উল্লেখ পাওয়া যায় প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্রেও।   জেনে নিন নিয়ম মেনে প্রতিদিন তুলসি পাতা খেলে যেসব উপকার মিলতে পারে; রক্ত পরিশুদ্ধ হয় প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ২-৩ টি তুলসি পাতা খাওয়ার অভ্যাস করলে রক্তে উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদান এবং টক্সিন …

গরুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ: – এ রোগে আক্রান্ত গরুর মাংস খাওয়া যাবে কি?

মো:মোস্তাফ‌িজুর রহমান সাম্প্রতিককালে দেশের বিভিন্ন জায়গা গরু এলএসডি আক্রন্ত হয়‌েছে । যশোর , গোপালগঞ্জ , শর‌িয়তপুর সহ একাধিক জেলায় ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়‌েছে। এল এস ডি গরুর জন্য একটা ভয়ংকর ভাইরাস বাহিত চর্মরোগ যা খামারের ক্ষতির কারণ। এই রোগের গড় মৃত্যুহার আফ্রিকাতে ৪০%। মূলত আফ্রিকায় একাধিকবার মহামারী আকারে দেখা গেলেও আমাদের দেশে গরুতে এই রোগের …

হোমিওপ্যাথি ভারতে এতো অগ্রগতি আমাদের দেশে কেনো হয়না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সমীপে হোমিওপ্যাথি ভারতে এতো অগ্রগতি আমাদের দেশে কেনো হয়না। বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথি পেশাজীবী ডাক্তারগন কেউ প্রকাশ্যে আবার কেউ নিরবে কাঁদে। বর্তমান বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথি গুটিকয়েক ব্যক্তির নিজ স্বার্থ, একটি সংস্থা ও গোষ্ঠীর কাছে জিম্মি। দেশ স্বাধীনতার পর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশে এক তৃতীয়াংশ গ্রাম অঞ্চলের দুস্হ গরীব রোগীদের স্বল্প ব্যয়ে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসতেছে হোমিওপ্যাথি ডাক্তারগন …

হোমিওপ্যাথি ঔষধ কি? হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাদের গ্রহণ করা উচিত?

হোমিওপ্যাথি ঔষধ হচ্ছে গতিশীল শক্তি, যা জীবন্ত প্রাণীর রোগজ গতিশীল শক্তিকে দূরীভূত করার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। রোগের ধরণ, বয়স, নারী-পুরুষ, নবজাতক, শিশু নির্বিশেষে সকলের জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা।প্রাথমিক বিবেচনায় থাকবে যে, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ক্ষতিহীন, বিজ্ঞানভিত্তিক, যুক্তিসঙ্গত এবং দ্রুততার সঙ্গে প্রাকৃতিক নিয়মানুযায়ী নিরাময়তা এনে দেয়। হোমিওপ্যাথি স্থায়ী আরোগ্য দান করে এবং যা শরীর থেকে সর্বাঙ্গীনভাবে ব্যাধিকে …

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় “প্রজ্ঞাপন” ব্যতিত করোনা রোগী টেস্টে পজিটিভ হলেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সুযোগ নেই?

বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস টেস্ট সরকারিভাবে করা হয়। রোগী টেস্ট করার পর যদি পজিটিভ ধরা পড়ে তখন সরকারের প্রশাসন/সরকারি স্থানীয় প্রশাসন সরকারি এম্বুলেন্স, ডাক্তার, নার্স, প্রশাসনের লোকজন, পুলিশ সদস্য প্রেরণ করে রোগীকে সরকারি করোনা ভাইরাস বিষয় নিদিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যায় ও বাড়ীর লোকজনসহ লকডাউন করে রাখে। তাহলে কিভাবে বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস চিকিৎসা হোমিওপ্যাথিতে সম্ভব? টেস্ট রিপোর্ট …

করোনা : বাংলাদেশের সকল হোমিওপ্যাথি ঔষধ কোম্পানী উৎপাদন ও সরবরাহ বন্ধ কাদের স্বার্থে?

বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথি ঔষধের মোট চাহিদার বৃহৎ অংশ পূরণ করে বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কোম্পানির উৎপাদিত ও সরবরাহকৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ। বাংলাদেশের স্থানীয় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কোম্পানি গুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক মানের জিএমপি ও আইএসও সার্টিফিকেটধারী কোম্পানী রয়েছে। তাদের দেশীয় উৎপাদিত হোমিওপ্যাথি ঔষধ দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশে হোমিওপ্যাথি ঔষধ রপ্তানি করছে। কিন্তু বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে শুরু হতেই দেশের …

করোনাভাইরাসের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

ডা.বশীর মাহমুদ ইলিয়াস  আজ থেকে দুইশ বছর পূর্বে যখন হোমিওপ্যাথি (homeopathy) আবিষ্কৃত হয়েছিল তখন হোমিওপ্যাথি দ্রুত জনপ্রিয়তা পেয়েছিল মহামারী রোগের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথির অসাধারণ সফলতার কারণে । ইউরোপের দেশগুলোতে তখন কলেরা মহামারী শুরু হয়েছিল । ঐতিহাসিক নথিপত্রে দেখা যায় তখন এলোপ্যাথিক হাসপাতালগুলোতে কলেরা রোগীর মৃত্যুর হার ছিল ৯০% আর হোমিওপ্যাথিক হাসপাতারগুলোতে মৃত্যুর হার ছিল ৫% । …