আঁচিল এর জন্য একমাত্র চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
(১) থুজা ( Thuja): আঁচিলের লক্ষণ: রোগীর আঁচিল যদি
ফুলকপির মতো দানা দানা খাঁজ কাটা হয় তখন থুজা
( Thuja) ব্যবহার করা যায়।
(২) নাইট্রিক এসিড ( Nitricum Acidium): আবার
রোগীর আঁচিল যদি ফুলকপির মতো দেখতে হয় কিন্তু
নড়াচড়ায় আবার সামান্য লাগলেই রক্তপাত হয় তখন Nitricum Acidium ব্যবহার করতে হবে।
(৩) কষ্টিকাম ( Causticum) :
আবার যদি রোগীর কাছে শুনা যায় বহুদিনের পুরাতন আঁচিল তাহা নরম আকারে চোট আবার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র এবং
দেখতে থোবরা, চেপ্টা, কিংবা সূচালো হয়, উহা সাধারণত : চোখের পাতায়, নাকের ডগায়, ঘারে, হাতের
আংগুলে ও নখের ধারে হয় তখনি Causticum ব্যবহার্য তবে থুজার বিফলতায় কুষ্টিকাম।
(৪) ষ্ট্যাফেসাইগ্রিয়া ( Staphy): আবার যদি দেখা যায় কোন রোগীর পারদের অপব্যবহার উৎপঅন্ন
সাইকোটিক দোষযুক্ত ফুলকপির মতো বড়ো ধরণের আঁচিল বা উপমাংসের সহিত রোগীর একজিমা ও দাঁতের
রোগ বর্তমান থাকে এবং ষ্ট্যাফেসাইগ্রিয়া ( Staphy ) ব্যবহারে ভাল কাজ করে।
(৫) সেবাইনা ( Sabaina) : আর যদি কোন শিশু রোগীর শরীরে এবং মুখমন্ডলে গুড়ি গুড়ি আঁচিল হয় তৎসংগে
আঁচিলের ভিতর হতে ভাতের মতো পদার্থ বের হয় রোগী বা শিশুর মা-বাবা যদি বলে তবে সেবাইনা ভাল
কাজ করে থাকে।আর যদি সেবাইনা ব্যবহারে সম্পূর্ণ ভাবে আঁচিল আরোগ্যলাভ না করে তবে কুষ্টিকামে
অব্যর্থ ফল পাবেন।
আবার কোন রোগীর যদি মাথায় ফুলকপির মতো আঁচিল হয় অন্য কোন ঔষধের প্রয়জন পড়েনা থুজা
ব্যবহার কলেই যথেষ্ট ফল পাওয়া যায়।
চিকিৎসা= এ সমস্যার জন্য একজন রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের পরার্মশ নিয়ে মেডিসিন খাবেন, নিজে নিজের ডাক্তারি করবেন না,কারন রোগীর রোগের লক্ষন মিলতে হবে অন্যথায় উপকার পাওয়া যাবে না।
বি:দ্র:- সব ধরণের আঁচিলে থুজা মাদার টিংচার ব্যবহার করা যায় এবং পাকিস্তানী ক্রীম W.L.M ব্যব হার করা যায়।
প্রভাষক.ডাঃ এস.জামান পলাশ
জামান হোমিও হল
মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট,চাঁদপুর
01711-943435 // 01670908547
ইমো 01919-943435
চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
ইমেইল-dr.zaman.polash@gmail.com
ওয়েব সাইট –www.zamanhomeo.com
★ পোস্ট ভাল লাগলে লাইক ★ শেয়ার করে পেইজে একটিভ থাকুন।
ফেসবুক পেইজে লাইক দিন https://www.facebook.com/ZamanHomeoHall