ইকথায়োসিস ( শরীরের চামড়া ফাটা ও গুঁড়ি মরা চামড়া বা আঁইশ) জন্মগত রোগ

0,,17259206_303,00

শীতকালেই বাড়ে রোগটি। বিশেষ ধরনের এ রোগটির নাম হলো ইকথায়োসিস। এ রোগের ধরন মোটেও একটি নয়। বিভিন্ন হয়ে থাকে। তবে সবটিতে না গিয়ে শুধু ইকথায়োসিস ভ্যালগারিস নিয়ে কিছুটা আলোচনা করা হলো।
ইকথায়োসিস একটি জন্মগত রোগ এবং তা শিশুকাল থেকেই দেখা দেয়। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, এ রোগে প্রতি হাজারে অন্তত একজন ভুগে থাকেন। নারী-পুরুষের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যাও সমপরিমাণ। এ রোগে যারা আক্রান্ত হন, তাদের হাত ও পায়ের দিকে তাকালে দেখা যায়Ñ ত্বক ফাটা ফাটা এবং গুঁড়ি গুঁড়ি মরা চামড়া বা আঁইশ পায়ের সামনের অংশ কিংবা হাতের চামড়ায় লক্ষণীয়ভাবে ফুটে উঠতে দেখা যায়। তবে হাত ও পায়ের ভাঁজযুক্ত স্থানে থাকে সম্পূর্ণ স্বাভাবিক।
ইকথায়োসিস নামক রোগটি শীত এলেই প্রতি বছর ব্যাপকতা বেড়ে যায়। রোগীর হাত বা পায়ের দিকে তাকালে দেখা যাবে, হাতের রেখাগুলো খুবই স্পষ্ট ও মোটা। তা সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে মোটেও লক্ষণীয় নয়। এর সঙ্গে আরও উপসর্গ থাকে। এর মধ্যে অ্যালার্জিক সমস্যা একটি। এ ধরনের রোগীর মধ্যে কারও কারও আবার নাক দিয়ে প্রায়ই পানি পড়া অর্থাৎ সর্দি সর্দি ভাব থাকে। তাদের পারিবারিক ইতিহাস খুঁজলে আরও পরিষ্কারভাবে দেখা যাবে, পরিবারে অ্যালার্জিক সমস্যা ছিল বা এখনো আছে কারও কারও মধ্যে।
এ রোগটি কখনোই ভালো হয় না। তবে এ রোগটি যথাযথ চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা সম্ভব।
শীত এলেই বেশি করে তৈলাক্ত পদার্থ মাখলে ত্বক ভালো থাকে ও ফাটা ফাটা ভাব প্রস্ফুটিত হয় না। তবে যাদের ফাটা অবস্থা খুবই বেশি, তাদের ক্ষেত্রে হোমিও ক্রীম মাখলে খুবই ভালো ফল পাওয়া যায়। এটি পেতে যদি অসুবিধা হয়, তাহলে গ্লিসারিনের সঙ্গে সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে ত্বকে মাখলে ভালো ফল আশা করা যায়।

চিকিৎসা= এ সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথ একমাত্র চিকিৎসা,দ্রুত কোনো ভালো হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের পরার্মশ নিন।

ডাঃ এস.জামান পলাশ
জামান হোমিও হল
01711-943435 //01670908547

ওয়েব সাইট –www.zamanhomeo.com
ব্লগ–https://zamanhomeo.com/blog

( প্রতি মুহুর্তের চিকিৎসা বিষয়ক খবর গুলো নিয়মিত পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিন ) https://www.facebook.com/ZamanHomeoHall

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *