কিডনিতে পাথর কেন হয়? এর কারণ এখনো চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বের করতে পারেননি। তবে বলা হয়, দেহে যেন পাথর না হয় এজন্য কিছু নিরোধক পদার্থ রয়েছে। যেসব ব্যক্তির শরীরে সেই উপাদানগুলো কম থাকে সেসব ব্যক্তির পাথর হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
সাধারণত মূত্রনালিতে পাথর না যাওয়া পর্যন্ত কিডনিতে পাথর হওয়ার লক্ষণ বোঝা যায় না।
কিডনিতে পাথর হলে সাধারণত যেসব লক্ষণ দেখা যায় সেগুলো হলো :
কিডনির দুই পাশে, পিঠে ও পাঁজরের নিচে ব্যথা হওয়া।
ব্যথা তলপেটে ছড়িয়ে পড়া এবং প্রস্রাব ত্যাগের সময় ব্যথা হওয়া।
গোলাপি, লাল অথবা বাদামি প্রস্রাব হওয়া।
দুর্গন্ধযুক্ত প্রস্রাব হওয়া।
বমি বমি ভাব অথবা বমি হওয়া।
প্রস্রাব করার প্রচণ্ড তাগিদ অনুভব করা।
কোনো সংক্রমণ হলে জ্বর অনুভব করা।
অল্প পরিমাণ প্রস্রাব হওয়া।
কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন :
ব্যথার পাশাপাশি বমিভাব বা বমি হলে।
প্রস্রাবের সাথে রক্ত গেলে।
প্রস্রাব হতে সমস্যা হলে।
চিকিৎসা= এ সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথ চিকিৎসা উত্তম,দ্রুত কোনো ভালো হোমিওপ্যাথ ডাক্তারের পরার্মশ নিন।
ডাঃ এস.জামান পলাশ
জামান হোমিও হল
01711-943435 //01670908547
ওয়েব সাইট –www.zamanhomeo.com
ব্লগ–https://zamanhomeo.com/blog
( প্রতি মুহুর্তের চিকিৎসা বিষয়ক খবর গুলো নিয়মিত পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিন ) https://www.facebook.com/ZamanHomeoHall