বাংলাদেশঃ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের “স্নাতক (পাস)” সমমান গুরুত্বপূর্ণ নথি/ডকুমেন্ট।


বাংলাদেশে ১৯৭২খ্রি. হতে চালুকৃত ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে “স্নাতক (পাস)” ডিগ্রি সমমান করার জন্য বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন-২০১৮ (প্রস্তাবিত) আইনের অমর্যাদাকর সংশ্লিষ্ট ধারা-উপ-ধারা সংশোধন করতে ২০মে’ ২০১৮খ্রি. হতে ৩০মে’ ২০১৮খ্রি. পর্যন্ত বাংলাদেশে ডিএইচএমএস’দের দেশব্যাপী গণদাবি’র ফলে আইনের সংশ্লিষ্ট ধারা-উপ-ধারা সংশোধন করতে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ বিষয়ে ৩১/০৫/২০১৮খ্রি. বোর্ড চেয়ারম্যান দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ডিএইচএমএস’দেরকে অবগত করেছে। এ পদক্ষেপের বিষয়ে বাংলাদেশের ডিএইচএমএস’রা সজাগ ও সর্তক আছে। বাংলাদেশের ডিএইচএমএস’রা ঐক্যবদ্ধ। আইন সংশোধন সহ সার্বিক কার্যক্রম বা পদক্ষেপ কতটুকু হচ্ছে ও এগুচ্ছে?

প্রয়োজনে বাংলাদেশের ডিএইচএমএস’রা সকলে বোর্ড ও সরকারকে সহযোগীতা করতে চায়।
ডিএইচএমএস কোর্সকে “স্নাতক (পাস)” সমমান প্রদান করার জন্য বাংলাদেশের ডিএইচএমএস’দের পক্ষ হতে ডা. মো. অাব্দুস সালাম (শিপলু) ০৩/০৬/২০১৮খ্রি. ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের স্নাতক (পাস) সমমান প্রদান বিষয়ক আবেদন করে ও সঙ্গে যে ডকুমেন্ট গুলো বোর্ড এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ। [ বাংলাদেশের ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ‘রা স্নাতক (পাস) সমমান ছাড়া অন্যকোনো সমমান নিবেনা ]।

নথি/ডকুমেন্ট (সর্বশেষ)

ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান (বাংলাদেশ ৪পাতা ও পাকিস্থান রাষ্ট্রের সরকারী নথি ১২পাতা সংযুক্ত) নথি/ডকুমেন্ট সমূহঃ

১। বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন পত্র প্রেরণ।
[প্রস্তাবিত হোমিওপ্যাথি আইনে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান করার জন্য ও আইনে ৩ (তিন) দফা সংশোধন এর উল্লেখ সহ বাংলাদেশের ডিএইচএমএস’দের পক্ষ হতে ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) কর্তৃক লিখিত আবেদন পত্র]
০৩/০৬/২০১৮খ্রি.
(অনুলিপি=১ পাতা)

★২। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এর রেজিস্ট্রি রশিদ কপি।
(বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে লিখিত আবেদন পত্র ও ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক সমমানের নথি/ডকুমেন্ট গুলো বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রি রশিদ করে প্রেরণ)
০৩/০৬/২০১৮খ্রি.
(অনুলিপি=১পাতা)

৩। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ সংশ্লিষ্টদের নিকট আবেদন পত্র প্রেরণ।
[বাংলাদেশের ডিএইচএমএস’দের পক্ষ হতে ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) কর্তৃক প্রেরিত ৩ দফা এর পত্র ও রেজিস্ট্রি রশিদ কপি]

(ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক সমমান নির্ধারণ করা ও প্রজ্ঞাপন জারী, সরকারী কর্মসংস্থান, ডিএইচএমএস’দের স্নাতক সমমান সার্টিফিকেট প্রদান ও উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার জন্য বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে বিশ্ববিদ্যালয় করা) দাবি বিষয়ক প্ররিত অাবেদন পত্র এর অনুলিপি।
(আবেদন পত্রের অনুলিপি ১ পাতা ও বিশ্লেষণ/সমাধান ২-৫পাতা এবং সরকারী বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এর “রেজিস্ট্রি রশিদ” সমূহ এর ফটোকপি ১পাতা)
০২/০১/২০১৭খ্রি.
(অনুলিপি=৬ পাতা)

৪। বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড।
১২/০৩/১৯৯২খ্রি. ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক সমমান করার বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চেয়ারম্যান বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড কর্তৃক সচিব স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় নিকট পত্র প্রেরন।
(সংযুক্তিঃ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড এর ১৮/০৯/১৯৯১খ্রি. এর বোর্ড মিটিং এর ৫নং লিখিত আলোচ্যসূচীর ডিএইচএমএস কোর্সকে স্নাতক সমমান করার ৫নং আলোচ্যসূচীর সিদ্ধান্ত গ্রহণ এর রেজুলেশন এর অনুলিপি)
(অনুলিপি=২পাতা)

৫। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক সমমান বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে সিনিয়র সহকারী সচিব স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক সচিব শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং রেজিষ্ট্রার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কে লিখিত পত্র প্রেরন করে এর অনুলিপি।
২৭/০৮/১৯৯২খ্রি.
(অনুলিপি =১পাতা)

৬। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ।
ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক সমমান বিষয় উল্লেখ করে এবং ডিএইচএমএস কোর্সের সিলেবাস প্রেরন করার জন্য উপ-রেজিষ্ট্রার (শিক্ষা) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চেয়ারম্যান বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে লিখিত পত্র প্রেরন করে এর অনুলিপি।
২১/০৯/১৯৯২খ্রি.
(অনুলিপি=১পাতা)

৭। National Council for Homoeopathy, Government of Pakistan
(Phone, Website…)
(অনুলিপি=১পাতা)

৮। Notification, Additional Registrar, UGC, Pakistan.
ডিএইচএমএস কোর্সকে বিএস-সি (পাস) ডিগ্রি সমমান করার প্রজ্ঞাপন।
১৪/১১/২০১৪খ্রি.
(অনুলিপি=১পাতা)

৯। Minutes of the 5th Meeting of “Equivalence & Accreditation Committee” Government of Pakistan.
শিক্ষা ব্যবস্থার স্তর ও সমমান নির্ধারণ।
০৪/০১/২০১৬খ্রি.
(অনুলিপি=৩ পাতা)

০। Ministry of Inter Provincial Coordination (IPC DIVISION), Government of Pakistan.
ডিএইচএমএস ১ম বর্ষ ও ২য় বর্ষ কে এইচএসসি (হোমিওপ্যাথি বিভাগ) সমমান পাস।
২০/০৬/২০১৩খ্রি.
(অনুলিপি=১পাতা)

১১। Inter Board Committee of Chairmen, Government of Pakistan.
ডিএইচএমএস ১ম বর্ষ ও ২য় বর্ষ এইচএসসি (হোমিওপ্যাথি বিভাগ) সমমান।
০৫/০৭/২০১৩খ্রি.
(অনুলিপি=১পাতা)

★১২। National Council for Homoeopathy, Government of Pakistan.
DHMS Examination (সূচিপত্র/রুটিন)
(1st year, 2nd year, 3rd year, 4th year)
(ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ ও পরীক্ষা গ্রহণ এবং পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে)
(অনুলিপিঃ ১পাতা)

১৩। Enter Board Committee of Chairmen ( EBCC) Government of Pakistan,
“Equivalence Certificate”.
(National Council for Homoeopathy পরীক্ষার রুটিন- পরীক্ষা নেয় ও সরকারী সাধারণ শিক্ষা বোর্ড (EBCC) “সমমান সার্টিফিকেট” প্রদান করে)
ডিএইচএমএস ১ম বর্ষ ও ২য় বর্ষঃ এইচএসসি (হোমিওপ্যাথি বিভাগ) সমমান
(অনুলিপি=১পাতা)

১৪। Federal Urdu University of Arts, Sciences and Technology, Pakistan.
“Equivalence Certificate”
DHMS: B.Sc Degree.
(National Council for Homoeopathy পরীক্ষার রুটিন-পরীক্ষা নেয় ও Federal Urdu সহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় “সমমান সার্টিফিকেট” প্রদান করে)
ডিএইচএমএস ৩য় বর্ষ ও ৪র্থ বর্ষঃ বিএস-সি ডিগ্রি।
(অনুলিপি=১পাতা)

১৫। National Council for Homoeopathy, Government of Pakistan.
ডিএইচএমএস পাসকৃতদের ইন্টার্ণশীপ কোর্সের সার্টিফিকেট প্রদান করে।
(অনুলিপি=১পাতা)

★১৬। National Council for Homoeopathy, Government of Pakistan.
ডিএইচএমএস পাসকৃত ও ইন্টার্ণশীপ সার্টিফিকেট প্রাপ্তদেরকে “ডাঃ” (ডাক্তার) হিসাবে রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট প্রদান করে।
(অনুলিপি=১পাতা)

★১৭। বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি।
ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স।
ভর্তি হবার যোগ্যতাঃ এসএসসি (পাস) (শিক্ষার স্তরঃ ১০ম স্তর)।
কোর্সের মেয়াদঃ সাবেক শিক্ষানীতি আলোকে (শিক্ষার স্তরঃ ১১তম স্তর হতে ১৪তম স্তর) ১৯৭২খ্রি. হতে একাডেমিক ৪ বৎসর ও ইন্টার্ণশীপ ৬ মাস। বর্তমানে জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০খ্রি. এর আলোকে (শিক্ষার স্তরঃ ১১তম স্তর হতে ১৫তম স্তর) প্রস্তাবিত একাডেমিক ৫ বৎসর ও ইন্টার্ণশীপ ১ বৎসর।
কোর্সের সমমানঃ বাংলাদেশে ১৯৭২খ্রি. হতে এখনও নির্ধারণ হয়নি।
(অনুলিপি=১ পাতা)

★১৮। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর, বাংলাদেশ এর ভর্তি বিজ্ঞপ্তি।
বিএফএ (পাস) কোর্স। (চারুকলা বিভাগ)
Bachelor of Fine Arts (B.F.A). B.F.A (Pass) Course.
কোর্সের সমমানঃ Degree (Pass)/স্নাতক (পাস) ডিগ্রি।
ভর্তি হবার যোগ্যতাঃ এসএসসি (পাস) (শিক্ষার স্তরঃ ১০ম স্তর)।
কোর্সের মেয়াদঃ জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০খ্রি. (শিক্ষার স্তরঃ ১১তম স্তর হতে ১৫তম স্তর) এর আলোকে ৫ বৎসর।
[বর্তমান ৫ বৎসর মেয়াদি কোর্স। ১ম বর্ষ ও ২য় বর্ষ= বিএফএ (প্রিলিমিনারী) ও ৩য় বর্ষ, ৪র্থ বর্ষ, ৫ম বর্ষ= বিএফএ (পাস) ডিগ্রি। সমস্ত কোর্স সমাপ্ত করার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় B.F.A (Pass) সার্টিফিকেট=১টি প্রদান করে। Degree (Pass) স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান]

(অনুলিপি=২পাতা)

★১৯। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর, বাংলাদেশ এর বিএফএ (পাস) সার্টিফিকেট।
এসএসসি পাস (শিক্ষার স্তরঃ ১০ম স্তর) কৃতদের বিএফএ (চারুকলা) কোর্সকৃতদের (শিক্ষার স্তরঃ ১১তম হতে ১৫তম স্তর) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিএফএ (পাস) (Bachelor of Fine Arts) স্নাতক (পাস)/Degree (Pass) সমমান সার্টিফিকেট প্রদান=১টি।

[বর্তমান ৫ বৎসর মেয়াদি কোর্স। ১ম বর্ষ ও ২য় বর্ষ= বিএফএ (প্রিলিমিনারী) ও ৩য় বর্ষ, ৪র্থ বর্ষ, ৫ম বর্ষ= বিএফএ (পাস) ডিগ্রি। সমস্ত কোর্স সমাপ্ত করার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় B.F.A (Pass) সার্টিফিকেট=১টি প্রদান করে। Degree (Pass)/স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান]
(অনুলিপি=১কপি)

(সর্বশেষ নথি/ডকুমেন্ট সংযোজনঃ বর্তমান অতিরিক্ত অনুলিপি ★২নং, ★১২নং, ★১৬নং, ★১৭নং, ★১৮নং, ★ ১৯নং)

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন-২০১৮ (প্রস্তাবিত) এর ধারা-উপ-ধারা সংশোধনের জন্য ৩ দফা দাবি বিষয়ক আবেদন পত্র ও ডিএইচএমএস। (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) ডিগ্রি করার নথি/ডকুমেন্ট (সর্বশেষ) সরকারী বাংলাদেশ ডাক বিভাগ মাধ্যমে (রেজিস্ট্রি রশিদ নং ৮৭২, ৮৭৩, ৮৭৪, ৮৭৫) প্রেরণ।

(১) চেয়ারম্যান বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড,
(২) সচিব (স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়,
(৩) রেজিষ্ট্রার বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড,
(৪) আহবায়ক আইন প্রনয়ন কমিটি বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড।
অন্যান্য।

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত) পাস করা দরকারঃ

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ এর সভা, জাতীয় সংসদ এর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি মিটিং, স্বাস্থ্য মন্ত্রী কর্তৃক সংসদে বিল পাসের জন্য উত্থাপন পর্যন্ত লক্ষ্য রাখা এগুলো জায়গায় সংশোধন বা আইন পরিবর্তনের চেষ্টা অনেকে করে। “শেষ ভাল যার সব ভাল তার”।

(১) ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান করা,

(২) বর্তমান জাতীয় শিক্ষানীতি আলোকে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে ৫বছর একাডেমিক ও ১বছর ইন্টার্ণশীপ করা,

(৩) ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের উপাধি “মেডিকেল স্নাতক ডিপ্লোমা” করা,

(৪) সময়ের প্রয়োজনে ১৯৭২খ্রিঃ হতে চালুকৃত ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকৃতদের স্নাতক (পাস) সমমান সার্টিফিকেট প্রদান ও ডিএইচএমএস’দের উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার জন্য বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে (বোর্ডের অবকাঠামো ও বোর্ডের জনবল) জাতির জনকের নামে “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হোমিওপ্যাথি বিশ্ববিদ্যালয়” উন্নীত করা,

(৫) বোর্ডকে বিশ্ববিদ্যালয় না করতে না পারলে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্স কে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিনে অন্তভুক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক (পাস) সমমান সার্টিফিকেট প্রদান করা,

(৬) বোর্ডকে বিশ্ববিদ্যালয় করতে না পারলে বোর্ডকে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কাউন্সিল করা ও আইন প্রনয়ন করে বোর্ড চেয়ারম্যান, বোর্ড সদস্য, বোর্ডের রেজিষ্ট্রার, বোর্ডের সহকারী রেজিষ্ট্রারকে সহ বোর্ডের সকলকে কাউন্সিলে পদায়ন করে মর্যাদা বৃদ্ধি করা।

(৭) আইনে প্রস্তাবিত “বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কাউন্সিল (বিএইচএমএ)” তে কর্মকর্তা নিয়োগে সহ সরকারী সকল নিয়োগে ডিএইচএমএস’দের সন্মানজনক ও আনুপাতিক নিয়োগ করা।

(৮) ২২/১২/২০১৬খ্রি. বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড চেয়ারম্যান ও রেজিষ্ট্রার নিকট ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) কর্তৃক একক সংগঠন করার বিষয়ে লিখিত পত্রের পরিপ্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত আইনে বাংলাদেশের সকল সাধারণ ডাক্তারদের একক সংগঠন হিসাবে “বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিএইচএমএ)” নামে নামকরণ করা।
আইন পাসের পর তা তৃর্ণমূলের সকলের ভোটে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সংগঠনে নির্বাচিত’রা হোমিওপ্যাথি কাউন্সিলে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে তা অবশ্যই নিশ্চিত করা।

(৯) ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকৃতদের দাবি ও স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় গুলো বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত) উল্লেখ করা এবং পাস করতে কাজ করার জন্য বোর্ড শক্তিশালী Steering Committee গঠন করা।

ডিএইচএমএস সমমান “স্নাতক” ও আইন প্রনয়ন-পাস, পরিচালনায় বোর্ড”Steering Committee”গঠন করাঃ

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড দীর্ঘ ১৪/০৩/২০১৩খ্রি. হতে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত) খসড়া পাস করার জন্য কাজ করছে। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পড়ে আছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও চূড়ান্ত করতে পাড়ছেনা। ফলে মন্ত্রীপরিষদে ও জাতীয় সংসদে যাচ্ছেনা এবং পাস হচ্ছেনা।
এজন্য পূর্ণাঙ্গ হোমিওপ্যাথি আইন দ্রুত পাস করা ও বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের গতি বাড়ানো এবং প্রস্তাবিত হোমিওপ্যাথি আইনে ১৯৭২খ্রি. হতে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান হোমিওপ্যাথি আইনে যথাযথভাবে অন্তভুক্ত করা, কোর্সটি দেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত করা, কোর্সের স্নাতক (পাস) সমমান সার্টিফিকেট দেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রদান, বাংলাদেশ সময়ের চাহিদায় ও মর্যাদা বৃদ্ধি এবং হোমিওপ্যাথির মান উন্নয়নে জন্য হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে হোমিওপ্যাথি কাউন্সিল করা, বোর্ডের চেয়ারম্যান, রেজিষ্ট্রার, বোর্ড সদস্য, সহকারী রেজিষ্ট্রার, কর্মকর্তা-কমর্চারী সহ সকলকে কাউন্সিলে পদায়ন, তাদের সকলের নিয়োগ বিধি হোমিওপ্যাথি আইনে সঠিকভাবে উল্লেখ করে প্রনয়ন করার বিষয়ে আইনে সুস্পষ্ট উল্লেখসহ বর্তমান বোর্ড চেয়ারম্যানের সঙ্গে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ও (স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মধ্যে সমন্বয় করে বহুল প্রতিক্ষিত পূর্ণাঙ্গ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আইন (প্রস্তাবিত) পাসে যারা কাজ করবে। এজন্য দ্রুত হোমিওপ্যাথি আইন পাসের জন্য বোর্ড মিটিংয়ে লিখিত রেজুলেশন করে নিম্নলিখিত [ সম্মানিত সকলে ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) পাস সাধারণ শিক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় হতে উচ্চশিক্ষিত আইন বিষয়ে অভিজ্ঞ ] ব্যক্তিদের অন্তভুক্ত করা যায়। “বাংলাদেশ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী স্বার্থ সংরক্ষণ পরিষদ” বাংলাদেশ কর্তৃক প্রস্তাবিত সংক্ষিপ্ত তালিকাঃ

(১). ডা. আ.ক.ম. রফিকুল ইসলাম।
(চিকিৎসক, কলাম লেখক)। (চট্রগ্রাম)।
(২). ডা. মো. তোফাজ্জল হোসেন।
(সাবেক বোর্ড সদস্য, সদস্য আইন প্রনয়ন কমিটি, চেয়ারম্যান বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট)
(৩). ডা. শেখ মো. ইফতেখার উদ্দিন।
(বোর্ড সদস্য, আহবায়ক আইন প্রনয়ন কমিটি)
(৪). ডা. অমিত কুমার রায়।
(সহকারী রেজিষ্ট্রার, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড)
(Steering Committee এর সাচিবিক দায়িত্ব)
(৫). ডা. সঞ্জয় কুমার মন্ডল।
(চিকিৎসক, কলাম লেখক)। (মাদারীপুর)।
(৬). ডা. মো. কামরুল ইসলাম (মনা)।
(চিকিৎসক, কলাম লেখক, সাংবাদিক)। (কুষ্টিয়া)।
(৭). ডা. মো. আজাহার আলী।
(চিকিৎসক, কলাম লেখক)। (টাঙ্গাইল)।
(৮). ড. মো. জাহাঙ্গীর হোসেন (Ph.D)
(সাবেক অধ্যক্ষ, চিকিৎসক, হোমিওপ্যাথি গবেষক, পরিবেশবিদ)। (ঢাকা)।
(৯). ডা. এস. জামান (পলাশ)।
(চিকিৎসক, শিক্ষক, সাংবাদিক)। (চাঁদপুর)।
(১০). ডা. মো. আব্দুল খালেক।
(চিকিৎসক, কলাম লেখক)। (চাঁপাইনবাবগঞ্জ)।

[ প্রয়োজনে আইন, বিধিমালা প্রনয়ন, বাংলাদেশ ও বর্হিবিশ্বের ডকুমেন্ট/নথি প্রেরণ বা পরামর্শে বিষয়ে সহযোগীতা করবে প্রধান সমন্বয়ক ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) ]

হোমিওপ্যাথি’র উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার জন্য বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের সঙ্গে কাজ করতে বোর্ড সত্যিকার অর্থে, বাংলাদেশের তৃর্ণমূলের ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) দের সুযোগ প্রদান করুন। আর বোর্ড লোক দেখানো সহযোগীতা চাইলে, তা প্রয়োজন নেই।
বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথি’কে এগিয়ে নিন।

(মতামত)
ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু)।
ডিএইচএমএস (রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল)
এমএসএস (এশিয়ান ইউনিভার্সিটি)


প্রধান সমন্বয়ক
“বাংলাদেশ ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) চিকিৎসক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী স্বার্থ সংরক্ষণ পরিষদ”।
বাংলাদেশ।

(চিকিৎসক, শিক্ষক, হোমিওপ্যাথি গবেষক, কলামিস্ট ও প্রাক্তন সাংবাদিক)
অনুলিপিঃ
ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) কোর্সের স্নাতক (পাস) সমমান।
নথি/ডকুমেন্টঃ
(২১পাতা + বর্তমান অতিরিক্ত ৭পাতা)=২৮পাতা।

[ জনস্বার্থে নথি/ডকুমেন্ট সংগ্রাহকঃ ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু) ]