হৃদরোগীরা রোজা রাখতে পারবে কি?
অধিকাংশ (প্রায় ৮০-৯০%) হৃদরোগী রোজা রাখতে পারেন। এ সময় পরিমিত পরিমাণে খাওয়া খেলে রক্তে লিপিডের পরিমাণ কমে, শরীরের বাড়তি ওজন হ্রাস পায় এবং উচ্চ রক্তচাপ কমে ফলে হৃদরোগের উন্নতি ঘটে। দেখা গেছে ২-৪ কেজি ওজন রোজা রেখে কমানো সম্ভব। দিনের মতো রাতেও ধূমপান না করলে এ মাসেই ধূমপান পরিত্যাগ করার উত্তম সময়। যে হৃদরোগী নিজে থেকে নামাজ, গোসল করলে বুকে ব্যথা বা শ্বাসকষ্ট হয় না, তারা স্ট্যাবল হৃদরোগী। এরা রোজা রাখলে কোনো সমস্যাই হয় না।
হৃদরোগের সতর্ক সংকেত কী?
যাদের অল্প পরিশ্রমেই বুক ব্যথা, শ্বাসকষ্ট হয় তাদের রোজা না রাখাই ভালো। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এ রোগীরা রোজা রাখতে পারবে।
রোজা রাখলে হৃদরোগীদের কোনো জটিলতা হয় কি?
রোজা রেখে অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে স্ট্রেস থেকে হৃদরোগের আশংকা থাকে। সাধারণভাবে বলা যায় হৃদরোগীদের রোজা রাখা বা না রাখার সঙ্গে হৃদরোগের কোনোই আশংকা নেই।
এ সময় ওষুধের ব্যবহার কেমন হবে?
অধিকাংশ ওষুধ দিনে ১-২ বার গ্রহণ করতে হয়। অর্থাৎ ইফতার থেকে সাহরির মধ্যে খাওয়া যায়। এখন সাসটেইনড রিলিজ ওষুধ পাওয়া যায় যা দিনে ১-২ বার গ্রহণ করতে হয়। তবে ডাইইউরেটিক্স ওষুধ বা ওয়াটার পিল ইফতারের পর বা সন্ধ্যারাতে খাওয়া উচিত, না হলে ডিহাইড্রেশন বা পানিস্বল্পতা হতে পারে।
হৃদরোগীরা রোজায় কি খাবেন না?
ছোলা, মুড়িসহ তৈলাক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো। এটি হার্ট ফেইলুর ঘটানোর আশংকা বাড়ায়। মোট খাবার অল্প অল্প করে ইফতার থেকে সাহরিতে ৩-৪ বার খেলে হার্টের ওপর কোনো চাপ পড়বে না। লবণাক্ত খাবারও এড়িয়ে চলা উচিত।
রোজায় কখন ব্যায়াম করবেন?
ভরা পেটে এবং দিনের বেলা ব্যায়াম করা যাবে না। ইফতারের পর করা যেতে পারে। তবে তারাবির নামাজ আদায় করা শ্রেষ্ঠ ব্যায়াম।
যাদের সম্প্রতি বাইপাস হয়েছে তারা কি রোজা রাখতে পারেন?
যাদের হার্টে রিং পরানো হয়েছে, হার্টের বাইপাস হয়েছে এবং পেসমেকার বসানো হয়েছে তারা রোগ নিয়ন্ত্রণে রেখে এবং চিকিৎসকের পরামর্শে রোজা রাখতে পারেন।
রোজায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা
ইসিজি, ইকো দিনে করা যাবে। ইটিটি ইফতার সেরে করাই ভালো। অন্য কোনো ইনভেসিভ প্রসিডিউর রোজা রেখে করা যায় না।
হৃদরোগ ও অন্যান্য অসুখ
ডায়াবেটিস ও ফুসফুসের অসুখ সিওপিডি থাকলে এ রোগ কন্ট্রোলে রেখে হৃদরোগীরা রোজা রাখতে পারবেন। রোজার লাইফস্টাইল হৃদরোগের আশংকা কমায়।
অধিকাংশ (প্রায় ৮০-৯০%) হৃদরোগী রোজা রাখতে পারেন। এ সময় পরিমিত পরিমাণে খাওয়া খেলে রক্তে লিপিডের পরিমাণ কমে, শরীরের বাড়তি ওজন হ্রাস পায় এবং উচ্চ রক্তচাপ কমে ফলে হৃদরোগের উন্নতি ঘটে। দেখা গেছে ২-৪ কেজি ওজন রোজা রেখে কমানো সম্ভব। দিনের মতো রাতেও ধূমপান না করলে এ মাসেই ধূমপান পরিত্যাগ করার উত্তম সময়। যে হৃদরোগী নিজে থেকে নামাজ, গোসল করলে বুকে ব্যথা বা শ্বাসকষ্ট হয় না, তারা স্ট্যাবল হৃদরোগী। এরা রোজা রাখলে কোনো সমস্যাই হয় না।
হৃদরোগের সতর্ক সংকেত কী?
যাদের অল্প পরিশ্রমেই বুক ব্যথা, শ্বাসকষ্ট হয় তাদের রোজা না রাখাই ভালো। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এ রোগীরা রোজা রাখতে পারবে।
রোজা রাখলে হৃদরোগীদের কোনো জটিলতা হয় কি?
রোজা রেখে অতিরিক্ত পরিশ্রম করলে স্ট্রেস থেকে হৃদরোগের আশংকা থাকে। সাধারণভাবে বলা যায় হৃদরোগীদের রোজা রাখা বা না রাখার সঙ্গে হৃদরোগের কোনোই আশংকা নেই।
এ সময় ওষুধের ব্যবহার কেমন হবে?
অধিকাংশ ওষুধ দিনে ১-২ বার গ্রহণ করতে হয়। অর্থাৎ ইফতার থেকে সাহরির মধ্যে খাওয়া যায়। এখন সাসটেইনড রিলিজ ওষুধ পাওয়া যায় যা দিনে ১-২ বার গ্রহণ করতে হয়। তবে ডাইইউরেটিক্স ওষুধ বা ওয়াটার পিল ইফতারের পর বা সন্ধ্যারাতে খাওয়া উচিত, না হলে ডিহাইড্রেশন বা পানিস্বল্পতা হতে পারে।
হৃদরোগীরা রোজায় কি খাবেন না?
ছোলা, মুড়িসহ তৈলাক্ত খাবার না খাওয়াই ভালো। এটি হার্ট ফেইলুর ঘটানোর আশংকা বাড়ায়। মোট খাবার অল্প অল্প করে ইফতার থেকে সাহরিতে ৩-৪ বার খেলে হার্টের ওপর কোনো চাপ পড়বে না। লবণাক্ত খাবারও এড়িয়ে চলা উচিত।
রোজায় কখন ব্যায়াম করবেন?
ভরা পেটে এবং দিনের বেলা ব্যায়াম করা যাবে না। ইফতারের পর করা যেতে পারে। তবে তারাবির নামাজ আদায় করা শ্রেষ্ঠ ব্যায়াম।
যাদের সম্প্রতি বাইপাস হয়েছে তারা কি রোজা রাখতে পারেন?
যাদের হার্টে রিং পরানো হয়েছে, হার্টের বাইপাস হয়েছে এবং পেসমেকার বসানো হয়েছে তারা রোগ নিয়ন্ত্রণে রেখে এবং চিকিৎসকের পরামর্শে রোজা রাখতে পারেন।
রোজায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা
ইসিজি, ইকো দিনে করা যাবে। ইটিটি ইফতার সেরে করাই ভালো। অন্য কোনো ইনভেসিভ প্রসিডিউর রোজা রেখে করা যায় না।
হৃদরোগ ও অন্যান্য অসুখ
ডায়াবেটিস ও ফুসফুসের অসুখ সিওপিডি থাকলে এ রোগ কন্ট্রোলে রেখে হৃদরোগীরা রোজা রাখতে পারবেন। রোজার লাইফস্টাইল হৃদরোগের আশংকা কমায়।
প্রভাষক.ডাঃ এস.জামান পলাশ
জামান হোমিও হল
01711-943435 //01670908547
চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
ওয়েব সাইট –www.zamanhomeo.com
Face Book page : ( প্রতি মুহুর্তের চিকিৎসা বিষয়ক খবর গুলো নিয়মিত পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিন ) https://www.facebook.com/ZamanHomeoHall